আজ ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী
শক্তির প্ররোচনায় সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার
স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা
করে।

সেদিনের শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ও বনানী কবরস্থানে নেমেছে লাখো মানুষের ঢল।
ভোরের আলো ফোটার আগেই, জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত ধানমণ্ডির বাড়ি ঘিরে শোকাহত মানুষের ভিড়। ঘড়ির কাঁটায় ঠিক সাড়ে ছয়টা। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর কিছুসময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁরা। সশস্ত্র সালামের সঙ্গে বেজে উঠে বিউগলের করুণ সুর।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিসভার সদস্য, তিনবাহিনীর প্রধানরা ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।
এরপর শ্রদ্ধা জানান স্পিকার শিরিন শারমীন চৌধুরী ও কেন্দ্রীয় ১৪ দল। পরে সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুলে দেয়া হয় ৩২ নম্বর সড়ক।
বঙ্গবন্ধু ছাড়া ১৫ আগস্টে নিহত পরিবারের অন্য সদস্যরা চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন বনানী কবরস্থানে। তাদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সাথে ছিলেন তার ছোটবোন শেখ রেহানা ও মেয়ে সায়মা হোসেন ওয়াজেদ। ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানেও কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা।
প্রধানমন্ত্রীর চলে যাবার পর বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সর্বস্তরের মানুষ। এসময় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম অভিযোগ করেন সরকারের অগ্রযাত্রাকে রুখতেই বিএনপি নেত্রীর মদদে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটানো হচ্ছে।
এর আগে জাতীয় শোক দিবসের প্রথম প্রহরে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা
সেদিনের শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ও বনানী কবরস্থানে নেমেছে লাখো মানুষের ঢল।
ভোরের আলো ফোটার আগেই, জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত ধানমণ্ডির বাড়ি ঘিরে শোকাহত মানুষের ভিড়। ঘড়ির কাঁটায় ঠিক সাড়ে ছয়টা। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর কিছুসময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁরা। সশস্ত্র সালামের সঙ্গে বেজে উঠে বিউগলের করুণ সুর।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিসভার সদস্য, তিনবাহিনীর প্রধানরা ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।
এরপর শ্রদ্ধা জানান স্পিকার শিরিন শারমীন চৌধুরী ও কেন্দ্রীয় ১৪ দল। পরে সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুলে দেয়া হয় ৩২ নম্বর সড়ক।
বঙ্গবন্ধু ছাড়া ১৫ আগস্টে নিহত পরিবারের অন্য সদস্যরা চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন বনানী কবরস্থানে। তাদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সাথে ছিলেন তার ছোটবোন শেখ রেহানা ও মেয়ে সায়মা হোসেন ওয়াজেদ। ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানেও কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা।
প্রধানমন্ত্রীর চলে যাবার পর বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সর্বস্তরের মানুষ। এসময় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম অভিযোগ করেন সরকারের অগ্রযাত্রাকে রুখতেই বিএনপি নেত্রীর মদদে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটানো হচ্ছে।
এর আগে জাতীয় শোক দিবসের প্রথম প্রহরে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা
No comments:
Post a Comment